A PHP Error was encountered

Severity: 8192

Message: Creation of dynamic property CI_URI::$config is deprecated

Filename: core/URI.php

Line Number: 101

Backtrace:

File: /home2/dpsmhs/public_html/index.php
Line: 315
Function: require_once

A PHP Error was encountered

Severity: 8192

Message: Creation of dynamic property CI_Router::$uri is deprecated

Filename: core/Router.php

Line Number: 127

Backtrace:

File: /home2/dpsmhs/public_html/index.php
Line: 315
Function: require_once

দৌলতপুর সরকারি প্রমোদা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়

লাইব্রেরি

পাওয়ার প্লেটা কাজে লাগাতে পারলে ভারতের স্কোর এর চেয়ে বেশিও হতে পারত। মুস্তাফিজ-জাদুতে ওই পাওয়ার প্লে-ই ভারতের দুঃস্বপ্নে পরিণত। ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা অবশ্য এখন দুঃস্বপ্ন বলতে মুস্তাফিজের অফ কাটারকেই বোঝেন। দ্বিতীয় স্পেলের তৃতীয় বলে আততায়ী সেই কাটারেই সুরেশ রায়নাকে তুলে নিলেন। মাঝখানে এক ওভার। তৃতীয় ওভারে পরপর দুই বলে দুই উইকেট। এর মধ্যে প্রথমটিই সম্ভবত মুস্তাফিজুরের সবচেয়ে সুখের স্মৃতি হয়ে থাকবে। প্রথম ম্যাচে ধোনির ধাক্কা খাওয়ার সঙ্গে ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানাও গুনতে হয়েছে। সেই ধোনি ২৬৪ ম্যাচের অভিজ্ঞতা দিয়েও মুস্তাফিজুরের কাটার বুঝতে ব্যর্থ! পাওয়ার প্লের পাঁচ ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ভারত তাই তুলতে পারল মাত্র ১৭ রান। ম্যাচটা সেখানেই বাংলাদেশের হাতের মুঠোয় চলে এল। মুস্তাফিজুর তো অবিসংবাদিত নায়ক, তবে পার্শ্বনায়কের ভূমিকা ভুলে গেলে অন্যায় হবে। ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপের সবচেয়ে দামি উইকেট বিরাট কোহলিকে ফিরিয়েছেন, উইকেটে সেট হয়ে যাওয়া শিখর ধাওয়ানকেও। ক্যারিয়ারে মাত্র দ্বিতীয়বার পুরো ১০ ওভার বোলিং করলেন। প্রথমবার ৩৩ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি। সমান রান দিয়ে কাল নাসির হোসেনের মহামূল্যবান ২ উইকেট। নায়কের গল্প এখনো শেষ হয়নি। ওয়ানডেতে প্রথম দুই ম্যাচেই ৫ উইকেট নেওয়ার ঘটনা ছিল একটিই। বাংলাদেশের তা খুব মনে আছে। ২০১১ সালে জিম্বাবুয়ের ব্রায়ান ভিটরির ওই কীর্তি বাংলাদেশের বিপক্ষেই। ঘটনাচক্রে এই ভিটরিও বাঁহাতি পেসার। বৃষ্টি যখন খেলা থামিয়ে দিল, মুস্তাফিজুরের তখনো একটি বল বাকি। আবার খেলা শুরু হওয়ার পর ওই এক বলেই ছাড়িয়ে গেলেন ভিটরিকে। পাঁচের পর ছয়—প্রথম দুই ওয়ানডেতে ১১ উইকেট নেওয়ার কীর্তি ওয়ানডে এর আগে কখনো দেখেনি।পাওয়ার প্লেটা কাজে লাগাতে পারলে ভারতের স্কোর এর চেয়ে বেশিও হতে পারত। মুস্তাফিজ-জাদুতে ওই পাওয়ার প্লে-ই ভারতের দুঃস্বপ্নে পরিণত। ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা অবশ্য এখন দুঃস্বপ্ন বলতে মুস্তাফিজের অফ কাটারকেই বোঝেন। দ্বিতীয় স্পেলের তৃতীয় বলে আততায়ী সেই কাটারেই সুরেশ রায়নাকে তুলে নিলেন। মাঝখানে এক ওভার। তৃতীয় ওভারে পরপর দুই বলে দুই উইকেট। এর মধ্যে প্রথমটিই সম্ভবত মুস্তাফিজুরের সবচেয়ে সুখের স্মৃতি হয়ে থাকবে। প্রথম ম্যাচে ধোনির ধাক্কা খাওয়ার সঙ্গে ম্যাচ ফির ৫০ শতাংশ জরিমানাও গুনতে হয়েছে। সেই ধোনি ২৬৪ ম্যাচের অভিজ্ঞতা দিয়েও মুস্তাফিজুরের কাটার বুঝতে ব্যর্থ! পাওয়ার প্লের পাঁচ ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ভারত তাই তুলতে পারল মাত্র ১৭ রান। ম্যাচটা সেখানেই বাংলাদেশের হাতের মুঠোয় চলে এল। মুস্তাফিজুর তো অবিসংবাদিত নায়ক, তবে পার্শ্বনায়কের ভূমিকা ভুলে গেলে অন্যায় হবে। ভারতীয় ব্যাটিং লাইনআপের সবচেয়ে দামি উইকেট বিরাট কোহলিকে ফিরিয়েছেন, উইকেটে সেট হয়ে যাওয়া শিখর ধাওয়ানকেও। ক্যারিয়ারে মাত্র দ্বিতীয়বার পুরো ১০ ওভার বোলিং করলেন। প্রথমবার ৩৩ রান দিয়ে কোনো উইকেট পাননি। সমান রান দিয়ে কাল নাসির হোসেনের মহামূল্যবান ২ উইকেট। নায়কের গল্প এখনো শেষ হয়নি। ওয়ানডেতে প্রথম দুই ম্যাচেই ৫ উইকেট নেওয়ার ঘটনা ছিল একটিই। বাংলাদেশের তা খুব মনে আছে। ২০১১ সালে জিম্বাবুয়ের ব্রায়ান ভিটরির ওই কীর্তি বাংলাদেশের বিপক্ষেই। ঘটনাচক্রে এই ভিটরিও বাঁহাতি পেসার। বৃষ্টি যখন খেলা থামিয়ে দিল, মুস্তাফিজুরের তখনো একটি বল বাকি। আবার খেলা শুরু হওয়ার পর ওই এক বলেই ছাড়িয়ে গেলেন ভিটরিকে। পাঁচের পর ছয়—প্রথম দুই ওয়ানডেতে ১১ উইকেট নেওয়ার কীর্তি ওয়ানডে এর আগে কখনো দেখেনি।